আমরা অনেকেই ভাল রিজাল্ট করতে চাই। চাকরি প্রার্থীরা ভাল মানের চাকরি পেতে চাই। এই ভাল রিজাল্ট আর স্বপ্নের চাকরির জন্য অবশ্যই স্টাডি প্রয়োজন। অথচ অধ্যায়ণের সহজ নিয়ম রয়েছে গ্রুপ স্টাডির মধ্যে। গ্রুপ স্টাডির উপকারিতা সম্পর্কে জ্ঞান রাখা অতিব জরুরি। কারণ গ্রুপ স্টাডির উপকারিতা জানতে পারলে আর নিয়মমত গ্রুপ স্টাডি করলে সাফল্য আসতে বাধ্য। আজকের প্রবন্ধে গ্রুপ স্টাডির উপকারিতা Point আকারে আলোচনা করা হল।
গ্রুপস্টাডি জীবনকে বদলে দেবে
গ্রুপ স্টাডির উপকারিতা
১. বন্ধুদের মধ্যে ভাল সম্পর্ক গড়ে উঠে
২. মুখের জড়তা কেটে যায়
৩. মনে সাহস তৈরি হয়
৪. জানা প্রশ্নের উত্তর দেয়া সহজ হয়।
ব্যাখ্যা- অনেক শিক্ষার্থী আছে যাদেরকে প্রশ্ন করলে উত্তর জানা থাকা সত্বেও ভ্যাবাছেঁকা খেঁয়ে যায়। উত্তর দিতে পারে না। আর উত্তর যদি দিয়েও দেয় সেটা ভুল করে বসে। গ্রুপস্টাডি করার মাধ্যমে এই সমস্যা কেটে যায়।
৫. জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ হয়।
৬. অত্যন্ত ভাল রিজাল্ট করা সম্ভব হয়
৭. সামাজিকভাবে চলাফেরা করার রীতি-রেওয়াজ শেখা যায়
৮. সবার সাথে একত্রে চলার কারণে চালাক-চতুর হয়ে উঠার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
৯. আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়
১০. বহুমুখী প্রতিভা ফুটে উঠে
গ্রুপ স্টাডির উপকারিতা নিয়ে আরো কিছু বিশ্লেষণ
আপনি যে সকল বন্ধুদের সাথে সর্বদা চলাফেরা করেন তাদের নাম সহজেই মনে রাখতে পারেন আবার What অর্থ- কি, Pen অর্থ- কলম, rat অর্থ- ইঁদুর, এই ইংরেজি শব্দগুলোর অর্থ ভুলে যান না কখনই। তাছাড়া আপনার পারিপার্শ্বিক ও দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো সহজেই স্মরণ রাখতে পারেন। এই স্মরণ রাখার মূল রহস্য কি তা কি খতিয়ে দেখেছেন কখনো? আসল রহস্যটা হলো এসব বিষয় আপনি অধিক চর্চা করেন। যেকোনো বিষয়ে অধিক চর্চা করলে সেটা মেমোরিতে বেশিক্ষণ স্থায়ী থাকে। আর একটি জিনিস সম্পর্কে বেশি বেশি শুনলে সেটাও মেমোরিতে অধিক স্থায়ী হয়। কাজেই আনন্দ ও আগ্রহের সাথে কোনো বিষয়ে অধিক চর্চা করতে চাইলে দরকার গ্রুপস্টাডি।
আপনি ইংরেজি খুব ভাল পারেন কিন্তু গণিত আপনার জন্য অত্যাধিক কঠিন। আপনার বন্ধু রাসেল খুব ভালো গণিত বুঝে, বুঝাতেও পারে সবাইকে। মনির বিজ্ঞান পারে কিন্তু ব্যাকরণ পারে সাব্বির। আসলে একজন ছাত্র সাধারণত সব বিষয়ে পারদর্শী হয় না। এজন্য কয়েকজন শিক্ষার্থী একত্রিত হয়ে একসাথে বিষয়সমূহ নিয়ে আলোচনা করলে সব বিষয়ে দক্ষতা অর্জন অনেকটা সহজ হয়ে উঠে। আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, যে বিষয়গুলো নিয়ে বার বার চর্চা করেন, যে সকল পড়া আপনি বন্ধুদের সাথে রিলাক্স মুডে পড়েন সেগুলো একেবারে সহজ হয়ে পড়ে এবং স্মৃতিতেও স্থায়ী হয় বেশিক্ষন। যে বিষয়গুলো এক সময় কঠিন মনে হতো, আলোচনার মাধ্যমে সে বিষয়টিই একদম সোজা হয়ে যায়। সহপাঠীদের সঙ্গে একত্রে পড়াশোনার মাধ্যমে ক্লাসের সবচেয়ে দুর্বল ছাত্রটিও রাখতে পারে মেধার স্বাক্ষর। গ্রুপ স্টাডিজের ক্ষেত্রে যে যে বিষয়টিতে ভালো জানে, সে সেই বিষয়ে আলোচনা করে। আর এই আলোচনার মাধ্যমে আদান-প্রদান হয় জ্ঞানের। এতে অনেকের কাছে সোজা হয়ে যায় কঠিন বিষয়গুলোও, কাটিয়ে ওঠা যায় বিষয়টির দুর্বলতাগুলোও। কাজেই গ্রুপ স্টাডির উপকারিতা অনস্বীকার্য।
মুখের জড়তা কেটে গিয়ে ভাল বক্তা হয়ে উঠা সম্ভব। সাহসী মনোভাব প্রতিষ্ঠিত হয়ে উঠে। শ্রবনশক্তি ও কথনশক্তিতে আপনি হতে পারবেন দক্ষ ও যোগ্যতম। কেউ হয়তো অংক ভালো পারে সে তা বন্ধুদের ভালোভাবে বুঝিয়ে দিল, এটাই গ্রুপ স্টাডিজ। পাঠ্যবইয়ের পড়া ছাড়াও নোট তৈরি, অ্যাসাইনমেন্ট প্রস্তত করা- এ সব কাজও বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে করতে পারেন। গ্রুপ স্টাডিজের জন্য সাধারণত ক্যাম্পাস, লাইব্রেরী বা অনেক সময় শ্রেণীকক্ষও বেছে নেওয়া হয়। এর জন্য আলাদা করে কোনো জায়গা বরাদ্দের প্রয়োজন হয় না। দেখা গেল ক্যাম্পাসের সবুজ চত্বরে বসেই চলছে গ্রুপ স্টাডিজ।
যে কারণে গ্রুপ স্টাডিজ
এমন অনেক ছাত্র আছে যারা পড়াশোনায় দুর্বল। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, গ্রুপ স্টাডিজের মাধ্যমে দুর্বল ছাত্ররা ভালো ছাত্রদের সংসম্পর্শে এসে পড়াশোনায় অতি আগ্রহী হয়ে ওঠে। গ্রুপ স্টাডিজের মাধ্যমে বন্ধুত্বও গাঢ় করে নেয়া যায়। এমনও দেখা যায়, কোনো সহপাঠীর সঙ্গে হয়তো আগে তেমন কথাও বলা হয়নি। কিন্তু এক সঙ্গে পড়াশোনার সূত্র ধরে তার সঙ্গে গড়ে উঠল ভালো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক।
পড়াশোনায় মন না থাকলে গ্রুপ স্টাডিজের মাধ্যমে সবার সান্নিধ্যে এসে মনোযোগ চলে আসে। কোন বিষয়ে বার বার খারাপ করার কারণে অনেকের কাছে সেটি ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সে জিনিষটি যদি সহপাঠীদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়া যায়, তবে বিষয়টি সহজ হয়ে যায়। বন্ধুদের কাছে অনেক সময় পারিবারিক বা মানসিক সমস্যার কথাও বলা যায়। কেউ কোনো সমস্যায় পড়লে বন্ধুরা বাড়িয়ে দেয় সহযোগীতার হাত। গ্রুপ স্টাডিজের মাধ্যমে বন্ধুরা একে অপরকে বুঝতে পারে, অন্যের মতামতকে গুরত্ব দিতে শেখে। আর সবার সঙ্গে মানিয়ে চলার সামাজিক প্রথাও শিখে নেওয়া যায়।
কোনো সূত্র বা তত্ত্ব মাথায় ঢুকছে না; ক্লাসে স্যারের গুরুগম্ভীর লেকচার বুঝতে পারেননি কিংবা শ্রেণীকক্ষের পেছনের দিকে বসার কারণে স্যারের লেকচার পুরোপুরি শুনতে পাননি; এ রকম পরিস্থিতির মুখোমুখি হননি, এমন শিক্ষার্থী খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। এসব পরিস্থিতিতে ঘাবড়ানোর কিছু থাকে না, যদি বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে গঠিত হয় এমন একটি টিম, যার সদস্যরা সবাই মিলে এক সঙ্গে পড়াশোনা করে। তাহলে ক্লাস শেষে ক্যাম্পাসের সবুজ চত্বরে বসেই যদি সহপাঠীদের সঙ্গে সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করা যায়, তবে আর কোনো সমস্যা থাকে না। এসব ক্ষেত্রে টিমের সবাই মিলে আলোচনাটা বেশ ফলপ্রসূ হয়।
ভাল বক্তার পাশাপাশি আপনি যদি ভাল শ্রোতা হতে পারেন অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন আর দশজন থেকে। আর এ দু’টোর মিশেলেই গ্রুপ ডিসশকাসনে পাবেন আপনার কাঙ্খিত সাফল্য। কাজেই নিজের দুর্বলতা সহজেই কাটিয়ে ওঠার হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করুন একটি ভালো স্টাডি গ্রুপ, যাদের সাথে পড়াশোনা করে আগামী জীবনের সুন্দর ভবিষ্যত ক্যারিয়ার তৈরি করুন আর অর্জন করুন যশ, খ্যাতি ও সফলতা।
কেন গ্রুপ স্টাডিজ?
বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা, নোট তৈরি, অ্যাসাইনমেন্ট প্রস্তত করা থেকে শুরু করে লেখাপড়ার সবক্ষেত্রেই সবাই মিলে পড়াশোনা খুবই কাজে লাগে, নোটস করতে হলে প্রয়োজন হয় অনেক বইয়ের। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে তো রেফারেন্স বইয়ের কোনো সীমারেখা থাকে না। এতগুলো বই এক সাথে খুঁজে বের করাও যে কষ্টসাধ্য, তেমনি সময়েরও ব্যাপার। অনেক সময় ইন্টারনেটে সার্চও করতে হয় বাড়তি তথ্যের জন্য। অ্যাসাইনমেন্ট বা নোট তৈরি করতে দেশি-বিশেদী পত্র-পত্রিকা, ম্যাগাজিন, গবেষণাপত্র ইত্যাদিও ঘাটতে হয়। একা যে কারো পক্ষেই একসঙ্গে এত কাজ করা আসলেই কষ্টসাধ্য বিষয়। কিন্তু এসব কাজ যদি গ্রুপ স্টাডিজের মাধ্যমে বন্ধুদের মধ্যে বন্টন করে দেওয়া যায়, তবে সেই কাজগুলো অনেক সহজ হয়ে যায়। তাছাড়া গ্রুপ স্টাডিজের সবচেয়ে ভালো ফল হল- কথা বলার ধরন অতি সুন্দর হয়, মুখের জড়তা কাটে, মানসিক চাপ কমে, জানা প্রশ্নের উত্তর দিতে বেগ পেতে হয় না। আত্মবিশ্বাস জাগ্রত হয়, পড়াশোনাকে বিরক্তিকর মনে হয় না বরং আনন্দ পাওয়া যায় সর্বদাই।
অনলাইনে ফ্রি ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি জানতে ভিজিট করুন
পার্টনার কেমন হবে?
ক্লাসের সবাই সহপাঠী কিন্তু সবাই কী ভালো বন্ধু? সমমানদের সঙ্গই কিন্তু বন্ধুত্ব হয়। যে সব সহপাঠী পড়ায় আগ্রহী, চরিত্র ভালো, মিতব্যয়ী ও সমমনা তাদেরকে নিয়ে তৈরি করা যেতে পারে স্টাডি গ্রুপ। যারা পড়াশোনাকে একটি শুরুত্বপূর্ণ অভিযান মনে করে শুরু করবে তাদের যাত্রা। যারা পড়াশোনায় ভালো, ভালো জানে এবং প্রতিদিন গ্রুপ ডিস্কাশনে আসবে, কখনো অনুপস্থিত থাকে না এমন ছাত্রদের গ্রুপস্টাডিতে রাখা ভালো। এমন ছাত্রদের স্টাডি গ্রুপে না রাখাই ভালো, যারা পড়াশোনার চেয়ে অন্যদিকেই বেশী মনোযোগী। আর গ্রুপস্টাডিতে একটি গ্রপে ৩ থেকে ৪ জন পর্যন্ত সদস্য থাকতে পারে। গ্রুপে এর চেয়ে বেশি সদস্য থাকলে অনেক সময় মতের অমিল দেখা দেয়। এতে নিজেদের মধ্যে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে একটি বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল করতে হবে ব্যক্তিত্ব, রুচি, আগ্রহ, মানসিকতা ইত্যাদি বিষয়ে যাদের সঙ্গে মিল রয়েছে, তাদের নিয়েই স্টাডি গ্রুপ করা উচিত।
কীভাবে গ্রুপ স্টাডি করবেন?
গ্রুপ স্টাডিজ করার সময় সবাইকে কিছু না কিছু কাজ বা নোট করার দায়িত্ব দিতে হবে। রেফারেন্স বই, গবেষণাপত্র, পত্র-পত্রিকা, ম্যাগাজিন প্রভৃতি ঘাঁটতে হলে বা ইন্টারনেট সার্চ করতে হলে সে সব দায়িত্ব সবার মধ্যে ভাগ করে দিতে হবে। সব বিষয়ে সবার দক্ষতা একই রকম হয় না। তাই যে যে বিষয়ে অভিজ্ঞ, তাকে সে বিষয়ের দায়িত্ব দেওয়াই ভালো। আর নোট করার সময় সবাই একসঙ্গে থাকলে আরো ভালো হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেক শিক্ষার্থী নিজে কিছু না করে বন্ধুদের নোটের আশায় বসে থাকে, যা মোটেও উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে অন্যের প্রতি নির্ভরশীলতা চলে আসে এবং আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি দেখা দেয়। গ্রপ স্টাডিজের ক্ষেত্রে সময় সচেতনতাও জরুরী। নোট বা অ্যাসইনমেন্ট তৈরী করার জন্য গ্রুপের কারও একটি বই নিয়ে আসার কথা, কিন্তু সে আসতে দেরি করছে বলে তার জন্য অপেক্ষা; আবার অনেকেই একটি কাজে অনেক বেশি সময় নিয়ে ফেলে। গ্রুপ স্টাডিজের ক্ষেত্র্রে এসব অভ্যাস বর্জন করতে হবে। আর হ্যাঁ, যে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে সবার মতামত যাচাই করাটাও জরুরি।
আলোচনার মাধ্যমে পড়াশোনা
পাঠ্য বিষয় নিয়ে আলোচনাকে কেন্দ্র করেই গড়ে ওঠে স্টাডি গ্রুপ। ধরুন, বন্ধুদের কারও কাছে একটি বিষয় জটিল লাগছে; তখন আপনাদের মধ্যে যে বিষয়টি ভালো বুঝে সে তা বুঝিয়ে দিল। আবার যে যে বিষয়ে দক্ষ, সে সবার মধ্যে বিষয়টি সহজভাবে আলোচনা করল। এতে কোনো বিষয়ই গ্রুপের কারও কাছে জটিল মনে হবে না। গ্রুপ স্টাডিজের ক্ষেত্রে পড়ার বিষয় নিয়ে বেশি বেশি আলোচনা করতে হবে। যে সব বিষয়ে দুর্বলতা বেশি, সে সব বিষয় আলোচনায় আনতে হবে। যে বিষয়টি শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের কাছে লজ্জা বা সংকোচের কারণে- জিজ্ঞেস করতে পারে না, বন্ধুদের কাছে অনায়াসেই সে প্রশ্ন করা যায়। আর শিক্ষককে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই একটি বিষয় দুইবার জিজ্ঞেস করা যায় না, কিন্তু না বুঝতে পারলে বন্ধুদের কাছে বিষয়টি নিয়ে বারবার প্রশ্ন করা যায়। এ ছাড়া সহপাঠীর কাছ থেকে যত সহজে একটি বিষয় বুঝে নেওয়া যায়, তা শিক্ষকের কাছে বুঝে নেওয়া অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না।
পাঠ্যবই ব্যতিরেকে
সবাই মিলে পড়াশোনার সময় আলোচনা যে শুধু পাঠ্যবইয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে, তা কিন্তু নয়। পড়াশোনার পাশাপাশি সমকালীন বিশ্ব, অর্থনীতি, রাজনীতি, বিভিন্ন দেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়েও আলোচনা করতে পারেন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বিশ্বের নানান অজানা তথ্যের সন্ধানে আপনি হবেন তৎপর। সবাই মিলে এসব বিষয়ে আলোচনার ফলে জ্ঞানের দরজা উন্মুক্ত হয়। অনেক অজানা বিষয় সম্পর্কে জানা যায়। এছাড়া দেশের বিভিন্ন বিষয় নিজে আলোচনার ফলে নিজের মধ্যে দেশপ্রেমও জাগ্রত হয়। শুধু পাঠ্যবইয়ের মধ্যে জ্ঞান সীমাবদ্ধ থাকলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যা হয়। সমসাময়িক বিষয় নিয়ে গ্রুপে সবার সঙ্গে আলোচনা হলে বাইরের জগৎ সম্পর্কে অনেক তথ্য জানা যায়। আর সবাই মিলে কোথাও বেড়াতে গেলেও জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পায়।
দ্রব্যগুণ ও টোটকা চিকিৎসা শিখতে ভিজিট করুন
যোগাযোগ
মোঃ নজরুল ইসলাম
০১৭১৬-৩৮৬৯৫৮
nazruld@yahoo.com